Gournadi24.com
গৌরনদী ২৪ ডটকম | logo
ঢাকা, ১লা জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
    • প্রচ্ছদ
    • প্রধান সংবাদ
    • গৌরনদী
    • বরিশাল
    • সারাদেশ
    • খেলা
    • বিনোদন
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা কনভার্টার
    • ইমেজ অপ্টিমাইজেশন
    • প্রচ্ছদ
    • প্রধান সংবাদ
    • গৌরনদী
    • বরিশাল
    • সারাদেশ
    • খেলা
    • বিনোদন
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা কনভার্টার
    • ইমেজ অপ্টিমাইজেশন
    মেনু

    বরিশাল

    আগৈলঝাড়ায় শ্রমিক সংকটে কৃষকের ধান ক্ষেতে নষ্ট হচ্ছে

    | ১৮:১৪, এপ্রিল ২০ ২০১৬ মিনিট

    নিজস্ব প্রতিবেদক, গৌরনদী২৪ ডটকম ঃ বরিশালের আগৈলঝাড়ায় ইরি-বোরো ধানের ফলন ভাল হলেও শ্রমিক সংকটের কারণে কৃষকরা তাদের ফসল ঘরে তুলতে পারছেন না। শ্রমিক সংকটের কারণে কৃষকের ক্ষেতে ফসল নষ্ট হচ্ছে। কৃষক সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে চলতি বছর ১০হাজার ৩শত ৪০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান চাষ করা হয়েছে। প্রতিবছর পাকা ধান কাটার জন্য গোপলগঞ্জ, ফরিদপুর, খুলনা, বাগেরহাট, শরনখোলা, মোড়লগঞ্জ থেকে শ্রমিকরা আসেন। ধানের দাম কম হওয়ায় চলতি বছর অনেক শ্রমিকরা ধান কাটতে আসেনি। যারাও এসেছেন তাদের অনেকেই জমিতে পানি জমে যাওয়ার কারনে ধান কাটতে চাইছেন না। অনেকে আবার এসে জমিতে পানি দেখে নিজ এলাকায় ফিরে গেছেন। আবার স্থানীয়ভাবে ধানের বাজার মূল্য অত্যন্ত কম হওয়ায় স্থানীয় শ্রমিকরা ধান কাটতে অনিহা প্রকাশ করছে। বর্তমানে ধানের বাজার মূল্য ৪৫০ থেকে ৪৭৫ টাকা। যা চাষীর উৎপাদন খরচের চেয়ে অনেক কম। ধানের বাজার মূল্য কম ও শ্রমিক সংকট থাকার কারনে উঠতি পাকা ফসল ঘরে তুলতে না পেরে কৃষকরা চরম হতাশাগ্রস্থ হয়ে পরেছেন। এদিকে চাষিরা তাদের দাদন ব্যাবসায়ী মহাজনদের দাদনের ধান ও সুদের চিন্তায় বিপর্যস্ত হয়ে পরেছেন। কারন, বেশিরভাগ চাষী স্থানীয় মহাজনদের কাছ থেকে মৌসুমের শুরুতে ১ হাজার টাকার বিনিময়ে ১ মন ধান ও নগদ ১হাজার টাকা হারে দাদন নিয়ে বেশী ফলনের আশায় ইরি-বোরো ধান চাষাবাদ করেছেন। জ্বালানী তেলসহ কৃষি উপকরণের মূল্য বৃদ্ধির কারণে কৃষকদের গত বছরের চেয়ে এ বছর উৎপাদনে বেশী টাকা গুনতে হয়েছে। চাষীরা জানান, এবছর প্রতি মন ধানের উৎপাদন খরচ হয়েছে ৭শ’ টাকা। কিন্তু বর্তমানে বাজারে প্রতি মন ধান বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ থেতে ৫০০ টাকায়। কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় দাদন ব্যাবসায়ীদের টাকা ও ধান পরিশোধ করা নিয়ে হতাশায় ভুগছেন। উপজেলার বেশীরভাগ প্রান্তিক, ক্ষুদ্র ও বর্গাচাষীরা স্থানীয় দাদন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চড়া সুদে টাকা এনে পরিশোধ করার ব্যাপারে এখন চোখে অন্ধকার দেখছেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারী সহায়তা, সহজ শর্তে কৃষি ঋণ না পেলে গোয়ালের গরু, স্ত্রীর গহনা বিক্রি করেই মহাজনের দাদনের টাকা সুদ সহ পরিশোধ করতে হবে বলে কৃষকরা জানান।

    Post Views: ৩,২৮৯

    Share this:

    • Facebook
    • Twitter

    সংশ্লিষ্ট খবর

    • গৌরনদীতে ৬৫জন মৎস্যজীবিদের মাঝে গরুর বাছুর বিতরন
    • গৌরনদীতে  ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যর ৬দিন ব্যাপি প্রশিক্ষনের সমাপনী অনুষ্ঠান
    • ভালবাসার প্রতিদান দিতে পারলাম না, চিরকুট লিখে বরিশাল মেডিকেল কলেজ ছাত্রের আত্মহত্যা
    • অভিযোগকারী নাই, তাই ছেড়ে দেওয়া হলো নারী চোরকে
    • গৌরনদীতে গ্রাম আদালত বিষয়ক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্যদের তৃতীয় ব্যাচের প্রশিক্ষণ শুরু
    • উজিরপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি মাসুম সম্পাদক মুন্না
    • গৌরনদীতে অগ্নিকান্ডে বসত ঘর ভস্মিভূত
    Top