Gournadi24.com
গৌরনদী ২৪ ডটকম | logo
ঢাকা, ২০শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
    • প্রচ্ছদ
    • প্রধান সংবাদ
    • গৌরনদী
    • বরিশাল
    • সারাদেশ
    • খেলা
    • বিনোদন
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা কনভার্টার
    • ইমেজ অপ্টিমাইজেশন
    • প্রচ্ছদ
    • প্রধান সংবাদ
    • গৌরনদী
    • বরিশাল
    • সারাদেশ
    • খেলা
    • বিনোদন
    • সম্পাদকীয়
    • বাংলা কনভার্টার
    • ইমেজ অপ্টিমাইজেশন
    মেনু

    গৌরনদী

    ২২ডিসেম্বর গৌরনদী পাক হানাদার মুক্ত দিবস

    | ১৯:৩১, ডিসেম্বর ২১ ২০১৯ মিনিট


    নিজস্ব প্রতিবেদক, গৌরনদী২৪ ডটকম/ ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয় ঘোষিত হলেও দেশের সর্বশেষ পাকহানাদার মুক্ত হয়েছিল বরিশালের গৌরনদী। দীর্ঘ ২৮ দিন মুক্তিবাহিনী ও মুজিব বাহিনীর যৌথ আক্রমনের পর ২২ ডিসেম্বর গৌরনদী কলেজে অবস্থানরত শতাধিক পাক সেনা মিত্র বাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল। স্বাধীনতার র্দীঘ ৪৮ বছর পরেও এখানে কোন শহীদ স্মৃতি নির্মান না হওয়ায় ক্ষুব্ধ মুক্তিযোদ্ধারা ।

    ’৭১ সনের ২৫ এপ্রিল পাক সেনারা ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক দিয়ে এ জনপদে প্রবেশের মাধ্যমে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। তাদের প্রবেশের খবর শুনে গৌরনদীর স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মীরা গৌরনদীর কটকস্থল (সাউদেরখালপাড়) নামকস্থানে বট গাছের পিছনের অংশে পাক সেনাদের প্রতিহত করার জন্য বাক্কার করে অবস্থান নেন। হানাদাররা সেখানে পৌঁছলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরোধের মুখে পরে। সেইদিন (২৫ এপ্রিল) পাক সেনাদের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে প্রথম শহীদ হন গৌরনদীর নাঠৈ গ্রামের সৈয়দ আবুল হাসেম, চাঁদশীর পরিমল মন্ডল, গৈলার আলাউদ্দিন ওরফে আলা বক্স ও বাটাজোরের মোক্তার হোসেন। মুক্তিযোদ্ধাদের গুলিতে ওইদিন ৮ জন পাক সেনা নিহত হয়। এটাই ছিলো বরিশালসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলে স্থলপথে প্রথম যুদ্ধ এবং এরাই হচ্ছেন বরিশালের প্রথম শহীদ।

    বীর মুক্তিযাদ্ধা আব্দুর রব বলেন, ২৫ এপ্রিল মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে ৮ জন পাকসেনা নিহত হবার পর তারা ক্ষিপ্ত হয়ে এলোপাথাড়ি গুলি ছুঁড়তে থাকে। ওই নরপশুদের গুলিতে সেইদিন দু’শতাধিক নিরীহ গ্রামবাসী মারা যায়। হানাদাররা গৌরনদী বন্দরসহ পাশ্ববর্তী এলাকার শত শত ঘর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছিলো। মে মাসের প্রথম দিকে পাকবাহিনী গৌরনদী কলেজে স্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করে। ক্যাম্পে ছিল আড়াই শতাধিক সৈন্য ও স্থানীয় অর্ধশত রাজাকার-আলবদর।

    গৌরনদী কলেজে পাক সেনাদের ক্যাম্পে মুজিব বাহিনী ও নিজাম বাহিনী যৌথ আক্রমন চালিয়েছিলো। কলেজের পশ্চিম দিক থেকে মুজিব বাহিনী ও পূর্বদিক থেকে নিজাম বাহিনী আক্রমন করে। দীর্ঘ ২৮ দিন যুদ্ধের পর পাক সেনারা পরাস্ত হয়। একপর্যায়ে ওই বছরের (১৯৭১ সনের) ২২ ডিসেম্বর গৌরনদী কলেজে অবস্থানরত পাক সেনারা মিত্র বাহিনীর মেজর ডিসি দাসের মাধ্যমে মুক্তিবাহিনীর কাছে আতœসমর্পন করে।
    মুক্তিযোদ্ধা মো. নরুল ইসলাম, মেজবা উদ্দিন সবুজসহ অনেকেই জানান, স্বাধীনতার ৪৮ বছর পরেও এখানে কোনশহীদ স্মৃতি স্তম্ভ নির্মান না হওয়ায় তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

    Post Views: ১৮

    Share this:

    • Click to share on Facebook (Opens in new window) Facebook
    • Click to share on X (Opens in new window) X

    সংশ্লিষ্ট খবর

    • গৌরনদীতে যথাযোগ্য মর্যদায় মহান বিজয় দিবস ২০২৪ উদযাপন
    • গৌরনদীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস–২০২৫ উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
    • আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ ও বেগম রোকেয়া দিবস ২০২৫ উপলক্ষে  গৌরনদীতে ৫ অদম্য নারীকে সম্মাননা প্রদান
    • জীবন জীবিকার মানউন্নয়নে গৌরনদীতে সিসিডিবির চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠান
    • বিএনপির চেয়ারপার্সন আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায়  দোয়া ও  মোনাজাত
    • গৌরনদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হোমিওপ্যাথিক  কলেজ পরিদর্শন ও মতবিনিময়
    • ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গৌরনদীতে চার ডাকাত গ্রেপ্তার
    Top